ভালোবাসা মনের বহিঃপ্রকাশ যা অনুভূতিতে বোঝা যায়। ভালোলাগা থেকে ভালোবাসা সৃষ্টিকর্তার অপরূপ মধুর সম্পর্ক। সেই মধুর সম্পর্কটি তৈরি হয় একটি বিশ্বাসের মাধ্যমে। ভালোবাসার মধ্যে বিশ্বাসের অভাব দেখা দেয় তখনই সম্পর্কের ফাটল আসে। দুইজন দাম্পত্যের মধ্যে শুরু হয় নানা ঝগড়া ঝামেলা। উভয়পক্ষে তিক্ততা খুব ভুলতে পরকীয়া প্রেমের আবির্ভাব জন্ম নেয়। পরকীয়া প্রেম নতুন কিছুই নয় মডার্ন

মন কখন কিরূপ নেয় তা বলা মুশকিল। কারণ মন সবসময় নিজে নিয়ন্ত্রণে থাকে না। মানুষ চাইলে ভালো থাকতে পারে না। অনেক সময় চেষ্টা করে থাকে মন খারাপ করে থাকবো না, কিন্তু দিন শেষে কোন কারণ ছাড়াই মন খুবই খারাপ। তখন কোন কিছুই ভালো লাগেনা। মানুষের কথা সহ্য হয় না। প্রিয় মানুষের সঙ্গে কথা বললে ঝামেলা

একমাত্র সন্তানের সুখের জন্য বাবার সবকিছু করতে পারে। পৃথিবীতে বাবার উপরে আপন মানুষ খুঁজে পাবেন না। কেননা তিনি সারা জীবন ছায়ার মতো করে আগলে রাখে। সন্তানদের কোন প্রকারের দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা পেতে দেয় না। সারাদিন রাত কঠোর পরিশ্রম করে শুধুমাত্র সন্তানের ভবিষ্যত করার জন্য। তাদের স্বপ্ন এতটুকুই বেঁচে থাকে সন্তান যেন ভবিষ্যতে ভালো কিছু করতে

প্রতিটি ফ্যামিলিতে যেকোনো সমস্যা লেগে থাকে। এই সমস্যাগুলো তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করতে না পারলে দ্বন্দ্ব, ঝগড়া নিয়মিত হয়ে থাকে। পারিবারিক সমস্যা গুলো মূলত টাকা নিয়ে বেশি হয়ে থাকে। ফ্যামিলি প্রতিটি সদস্য একইভাবে ইনকাম করা সম্ভব নয়। যে ফ্যামিলিতে বেশি কন্ট্রিবিউশন করে তার আধিপত্য বেশি থাকাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু নানা ধরনের গন্ডগোল ফলে পারিবারিকভাবে অনেক সমস্যা দেখা দেয়।

ঈদ মানে আনন্দ ঈদ মানে খুশি। তাই প্রতিটি মানুষের আনন্দকে বাড়তি খোরাক জগতে আজকে আমরা ঈদ উল আযহার উক্তি নিয়ে হাজির হয়েছি। মুসলিম ধর্মের দুটি বড় উৎসব পালন হয়। একটি হল ঈদুল ফিতর ও আরেকটি ঈদুল আযহা। রমজান মাসে এক মাস সিয়াম সাধনার পর ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হয়। ঈদুল ফিতরের দুই মাস পর ঈদুল

প্রেম স্বর্গ থেকে আসে যা প্রকৃত নিয়ম। ভালোলাগা, চাওয়া-পাওয়া, উত্থান-পতন, আবেগ, ভালোবাসা মধ্যে জড়িয়ে আছে প্রেম। প্রেম জীবনে বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। কখনো সুখের খবর নিয়ে আসে। আবার ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে। প্রেম কখনো ক্ষণস্থায়ী, কখনো আবার চিরস্থায়ী রূপান্তরিত হয়। প্রেম জন্ম নেয় আস্থা, বিশ্বাস ও ভালবাসার মাধ্যম। মানুষের জীবনে প্রেম আসতেই পারে। এই শব্দটাকে

আল্লাহতালা মানুষের ধৈর্য, কষ্ট, দুঃখ পরীক্ষা করার জন্য বিপদ দেন। অনেক সময় ধৈর্য হারা হয়ে আমরা আল্লাহতালার প্রতি বিশ্বাস কমে ফেলি। বিপদে ধৈর্য ধরতে পারলে আল্লাহতালা খুশি হয় এবং ওই ব্যক্তির উপর রহমত বরকত নাযিল আসে। হাদিসে স্পষ্ট বলা আছে আল্লাহ তা’আলা কাছে বিপদে পড়লে দোয়া পাঠ করতে আল্লাহতালা তাকে সেই বিপদ থেকে মুক্তি দিবেন।