ল্যাবএইড হাসপাতাল বাংলাদেশের সব থেকে জনপ্রিয় হাসপাতাল। এখানে নিখুঁতভাবে সকল রোগের পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়। ল্যাবএইড হাসপাতালে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ রোগে চিকিৎসার জন্য আসেন । এখানে অত্যন্ত অভিজ্ঞ দক্ষ চিকিৎসকের নিয়মিত বসেন। তাদের সেবায় সবসময় ব্যস্ত থাকে ল্যাবএইড হাসপাতাল। আজকে আমরা কথা বলতে যাচ্ছি ল্যাব এইড হাসপাতাল গুলশান শাখার ডাক্তার তালিকা সম্পর্কে। যারা ল্যাবএইড

শরীরের মধ্যে হরমোনজনিত সমস্যা হলে বুদ্ধির অভাব বিপাকীয় রোগ অন্তঃসত্ত্বা ডায়াবেটিস থাইরয়েড রোগ দেখা দিতে পারে। শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য হরমোন ব্যালেন্স করে রাখতে হবে। শরীর সুস্থ্য ও সঠিক রাখার জন্য হরমোন সমস্যা সমাধান করা উত্তম কাজ। শরীর মতে হরমোন একটি গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের সঠিক পরিমাণে হরমোন না থাকলে অসুস্থ হওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে। হরমোনের

যখন প্রচন্ড পরিমাণ ডিপ্রেশন ও চিন্তাভাবনা মাথার মধ্যে এসে ভর করে। তখন মানসিক রোগের সৃষ্টি হয়। উন্নত চিকিৎসা সেবার ফলে চিকিৎসা বিজ্ঞানে একটি বিভাগ আবির্ভাব হয়েছে যার নাম মানসিক রোগ। মানসিক বিভাগের চিকিৎসককে মনোচিকিৎসক অথবা সাইকিয়াট্রিস্ট বলে। প্রপার চিকিৎসা ও ওষুধ সেবন করলে এই রোগ থেকে মুক্তি মিলবে। মানসিক রোগী ভালো অনুভব করা যায় না।

বিশ্বজুড়ে মানসিক রোগীদের স্বাস্থ্যের উন্নয়ন ও আত্মহত্যা প্রতিরোধ অনেক গুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। মানসিক রোগীদের সুস্থ করার জন্য সমাজ ও পরিবারকে যথেষ্ট পরিমান সচেতন থাকতে হবে। বরিশাল বিভাগে আত্মহত্যা প্রবণতা ও মানসিক রোগী দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী ৮৯ জন আত্মহত্যা করেছেন যার বেশিরভাগই মানসিক রোগী। মানসিক রোগীকে সুস্থ করার জন্য ফ্যামিলির

জন্মলগ্ন থেকে পরিপূরক যুবক হওয়া প্রজন্ত প্রতিটি মানুষের ব্যথা অনুভব হওয়া স্বাভাবিক। ব্যথাজনিত সমস্যা কোন রোগ নয় এটি একটি উপসর্গ। সাধারণত বেশিরভাগ মানুষ কোমর, হাঁটু, কনুই, ঘাড়, কব্জি রোগ ও মাংসপেশিতে ব্যথার সমস্যায় ভোগেন। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ ব্যথাজনিত সমস্যায় ভুগতেছেন। শিশু, নারী ও পুরুষ সকল বয়সের মানুষ ব্যথা হতে পারে। বাত ব্যথার সকল রোগের সমাধান,

প্রয়োজনের তুলনায় মনোরোগ চিকিৎসক কম থাকায় সুযোগ নিচ্ছে এখন বেসরকারি হাসপাতালগুলো। পর্যাপ্ত পরিমান রোগী রোগী ও কম জনগণ নিয়ে নিয়মিত নজরদারি ও সেবা প্রদান করা খুব কঠিন হয়ে গেছে সরকারি হাসপাতাল। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের নতুন নিয়োগ রাজধানী ঢাকায় ১০৫ মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে আছে। এই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে মানসিক রোগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। দ্রুত পড়ুন : প্রাইভেট

সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সাহায্য করার জন্য হাজার ১৯৮০ সালে আদ-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। অত্যন্ত সুনামের সাথে গত ৩৭ বছর ধরে এতিমখানার ও সুবিধাবঞ্চিত বাচ্চাদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করে আদ-দ্বীন হাসপাতাল। অত্যাধিক যন্ত্র ব্যবহার করে খুব সহজে রোগ থেকে নির্ণয় ও নিরাময় পাওয়া যায়। এই হাসপাতালের গুনগতমান, সাশ্রয়ী মূল্য এবং রোগীদের সাথে বন্ধুত্বসুলভ আচরণে খুলনা