উক্তি

অবাধ্য স্ত্রী নিয়ে উক্তি, বাণী ও ক্যাপশন

দাম্পত্য জীবন সুখের জীবন। প্রতিটি মানুষকেই একটা সময় এসে বিয়ে করতেই হয়। যুবক যুবতীর একত্রিত হওয়ার মাধ্যমে বিবাহ। দাম্পত্য জীবনে অসুখী না হওয়ার অনেক কারণের মধ্যে প্রধান কারণ হলো স্বামীর কথা স্ত্রী না শোনা। এক কথা বলা যায় স্বামীর অবাধ্য হয়ে চলা। এই সমস্যাটা হলে সাংসারিক জীবন অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। স্ত্রী স্বামীর কথা মত না শোনলে করলেই তাকে প্রথম স্বাভাবিকভাবে বুঝাতে হবে।

ইসলামে স্বামীর অবাধ্য হওয়া নিয়ম নেই। একজন ইসলামী নারী নফল রোজা পালন করতে চাইলে স্বামীর অনুমতি কাম্য। কোন পরপুরুষ মানুষ বাড়িতে আসলে অবশ্যই স্বামী অনুমতি নিতে হবে। সংসার জীবনে সুখী হতে হলে স্বামী-স্ত্রী দুজন এর বন্ধন ভালো থাকতে হবে। স্যাক্রিফাইস করে জীবনের সমস্যাগুলো সমাধান করে এগিয়ে যাওয়া। এক্ষেত্রে অবশ্যই স্ত্রী স্বামীর অবাধ্য হওয়া যাবে না। আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদেরকে জানাবো অবাধ্য স্ত্রী নিয়ে উক্তি সম্পর্কে।

দাম্পত্য জীবনে সুখী হওয়ার মূল চাবিকাঠি মিল মহব্বতে থাকা। সংসার জীবনে কোন স্বামীর কথা স্ত্রী বাধ্যগতভাবে না চললে দিন দিন ঝামেলা বাড়তে থাকে। মানুষ মাত্রই ভুল। প্রতিটি মানুষকে সংশোধনের জন্য সময় দিতে হবে। একজন স্ত্রী স্বামী কোথায় না চলে তাকে ভুল শুধরানোর উৎসাহিত করতে হবে। স্বামী স্ত্রীর মিল না থাকলে সংসার জীবনের কোনদিনও সুখ আসবে না। একে অপরের কথা শুনতে হবে এবং অবাধ্য হওয়া যাবে না।

অবাধ্য স্ত্রী নিয়ে উক্তি

যদিও অবাধ্য হয় তাহলে জীবনে সুখ নামক শব্দটি হারিয়ে যাবে। ইসলামিক নিয়ম মাফিক জীবন ধাবিত করলে অবশ্যই দাম্পত্য জীবনে সুখ আসবে। তাই প্রতিটি নারীর চেষ্টা করবেন ইসলামিক ভাবে জীবন যাপন করা। স্বামীর অনুগত্য ঠিক মতো পালন করা।

যে স্ত্রী অল্পতেই সন্তুষ্ট, সে স্ত্রী রমণীদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা উত্তম।  –  আল-হাদীস

ধার্মিক স্ত্রী মানুষের সর্বাপেক্ষা মূল্যবান রত্ন।  –  আল-হাদীস

প্রতিদিন একবার স্ত্রীকে ” আমি তোমাকে ভালোবাসি ” বললে মাথার সব দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যায়।  –  সত্যজিৎ রায়

স্ত্রীদের যা কিছু পাওনা রয়েছে, তা উত্তম আচরণের মাধ্যমে পৌছে দাও। আর তাদের উপরে পুরুষদের একটু উঁচু মর্যাদা রয়েছে।  –  আল-কুরআন

পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ হচ্ছে, যে একজন নেককার স্ত্রী পেয়েছে।  –  আবু ইবনে তালীব (রাঃ)

সেই কাপুরুষ যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।  –  কাজী নজরুল ইসলাম

স্ত্রীকে সপ্তাহে একদিন ফুচকা খাওয়াতে এবং মাসে একদিন ঘুরতে নিয়ে গেলে স্বামীর শরীর সাস্থ ভালো থাকে।  –  সমরেশ মজুমদার

অবাধ্য স্ত্রী নিয়ে ক্যাপশন

যে সকল মেয়েরা স্বামীর উপরে অহেতুক অবাধ্য হয় তা নিশ্চয়ই ভালো নয়।

মেয়েরা বাধ্য হয়েই যায় এবং সতীত্ব বিলিয়ে দিয়ে আসে। এই বাধ্যগত অবুঝ মেয়েরা আপনাদেরই কারো বোন, কারো মেয়ে, কারো ভবিষ্যত স্ত্রী।

মাঝে মাঝে দুজনের মনের মধ্যে সামঞ্জস্য না হওয়ার কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এক্ষেত্রে রাগারাগি না করে বরং স্ত্রীকে বুঝিয়ে বললে হয়তো অবাধ্য স্ত্রী বাধ্য হতে পারে।

মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী স্বামীর ডাকে সাঁড়া না দেয় এবং স্বামী রাগান্বিত অবস্হায় সারারাত একাকী কাটায়, সে স্ত্রীর উপর ফিরিশ্তারা সকাল পর্যন্ত লা’নত দিতে থাকে।

অবাধ্য স্ত্রী নিয়ে স্ট্যাটাস

মহানবী সা: বলেছেন “ যে স্ত্রী তাঁর স্বামীকে কষ্ট দেয়, জান্নাতের হুরেরা বলেন “ তোমার স্বামীকে কষ্ট দিওনা । তিনি তোমার কাছে সাময়িক মেহমান মাত্র । তোমাকে ছেড়ে অচিরেই আমাদের কাছে ফিরে আসবে।

মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীর জন্য জান্নাত হারাম।

মহানবী সা: বলেছেন “ কোন স্ত্রী যদি তাঁর স্বামীর অধিকার সম্পর্কে জানতো, দিনে বা রাতের খাবার শেষ করে স্বামীর পাশে সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতো।

মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামীর অনুমতি ব্যতিরেকে নফল রোজা রাখা যাবেনা এবং স্বামীর অপছন্দ ব্যক্তিকে ঘরে প্রবেশ করানো যাবেনা।

Admin

Hello, This content has published by the Site Admin. At various times, we appoint different Admin for this Website and they manage content and everything during the period. Thank you for being with us. Have a nice day!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button