দৈনন্দিন খাবারের মাধ্যমে মানুষের পুষ্টি শরীরের মধ্যে উৎপন্ন হয়। এই পুষ্টির জোরে মানুষেরা কায়িক শ্রম করে। যদি খাবার খেতে মানুষের সমস্যা দেখা দেয়। তখন নানা বিধি রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। শরীরের মধ্যে পুষ্টির অভাব তখনই দেখা দিবে যখন রুচি থাকবে না। একজন মানুষের পর্যাপ্ত পরিমাণে রুচি থাকলে সে সুস্থ থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
সুস্থ থাকার জন্য প্রচুর পরিমাণ খাওয়া দরকার কিন্তু খাওয়ার রুচি যদি এক দমে না থাকে তাহলে কিভাবে সুস্থ থাকা যায়। আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টে আমরা যে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি শিশু বাচ্চাদের রুচির ঔষধ সম্পর্কে। আপনার সোনামণি নিয়মিত খাওয়ার মধ্যে থাকবে যেটা সব বাবা-মা চায়।
বাচ্চাদের খাবার রুচির ঔষধের নাম
সাধারণত বাচ্চাদের রুচি সংক্রান্ত ওষুধ বাজারের অসংখ্য দোকানে পাবেন
কিন্তু সঠিক ওষুধ না দিতে পারলে বাঁচার মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। তাই একজন সচেতন বাবা হিসেবে প্রতিটি মানুষের ওষুধ সম্পর্কে ধারণা থাকা উচিত। আপনি যদি চান নিজেই বাঁচার ওষুধের নাম জেনে ফার্মেসি দোকান থেকে ওষুধ কিনতে পারবেন। এর জন্য অবশ্যই ওষুধের নামটি জানা আবশ্যক। বাচ্চাদের খাবার রুচির ঔষধের তালিকা নাম লিখে দেওয়া হবে। এই ওষুধটি পার্শ্ববর্তী দোকান থেকে কিনে বাচ্চা জন্য খাওয়াবেন। আশা করি আগের তুলনায় বাসার রুচি পরিবর্তন ঘটবে।
রুচির সিরাপের নাম
বাংলাদেশের অসংখ্য ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানির রুচির সিরাপের ওষুধ আছে। তবে আপনার শিশুর জন্য কোন সিরাপ উত্তম হবে এটা নিজে থেকে জানবেন। সেই সাথে অবশ্যই সিরাপটি কিভাবে খাওয়াতে হবে তার নিয়ম-কানুন সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখবেন। কেননা শিশুদের খাবার সিরাপ এর নিয়ম আলাদা। আপনার শিশুকে দুই চামচ করে দুইবার সকালে রাতে খাওয়ার পরে সিরাটি খাওয়াতে হবে। শিরাপের নাম জানার জন্য নিচে লক্ষ্য করুন।
কোন ভিটামিন খেলে রুচি বাড়ে
শিশুদের জন্য সিরাপ বা হোমিও ওষুধের মাধ্যমে রুচি পরিবর্তন ঘটাতে পারেন। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের জন্য এসব ঔষধ সেবন করে খুব একটা ফলাফল পাওয়া যাবে না। এর জন্য অবশ্যই ভিটামিন খেতে হবে খেতে হবে। এতে করে একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ খুব অল্প সময়ের মধ্যে রুচি বাড়বে।
ভিটামিন দ্বারা মানুষের শরীরের পরিবর্তন সম্ভব না বা ভিটামিন খেলে শরীরের খুব দ্রুত মোটা হবে এমনটা না। ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম শরীরের কিছুটা রুচি বাড়াতে পারে। রুচির ব্যাপারে ভিটামিন বি ও জিন মুখের রুচি বাড়ায়। ভিটামিন ট্যাবলেটগুলো কমলা রস দিয়ে তৈরি। যার ফলে খেতে খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টি সমৃদ্ধ।
হামদর্দ রুচির সিরাপ
রুচি পরিবর্তন জন্য বাজারে অসংখ্য ফাইল ও সিরাপ পাওয়া যাবে। তবে এ সকল রুচির ওষুধ গুলোর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। যার ফলে শরীরে মারাত্মক ধরনের ক্ষতি হতে পারে। আপনি যদি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিহীন মুখের রুচির ওষুধ খেতে চান। তাহলে মুখের রুচির জন্য হামদাতের সিনকারা সিরাপটি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন।
দীর্ঘদিন যাবত ক্ষুধা মন্দা সমস্যায় ভুগতেছেন এই শিরাপটি তাদের জন্য উপযোগী। বিশেষজ্ঞদের মতে সিনকারা সিরাপ নিয়মিত সেবন করতে পারলে শরীরের মধ্যে একটি পাওয়ার আসবে। সেই সাথে তাৎক্ষণিক রুচির ভালো হবে নিজের ইচ্ছায় খাবারের পিছনে ছুটবেন ও খাবারের প্রতি একটি লোভ থাকবে।
খাবারের রুচির ওষুধের নাম
প্রাকৃতি নির্যাস ও পুষ্টিগুণ নির্ণয় করে সিরাপ খেলে অটোমেটিক শরীরের মধ্যে রুচি লক্ষণ দেখা যায়। ভেজালমুক্ত ওষুধ থেকে সব সময় দূরে থাকবেন। ভিটামিনযুক্ত আয়ুর্বেদিক রুচির সিরাপ খেতে পারেন। মানবদেহের অধিকাংশ পুষ্টির ঘাটতি দেখা দেয়। এই পুষ্টির ঘাটতি গুলো পূরণ করার জন্য ছোট বড় সবাইরে রুচির ওষুধ খাওয়া উচিত।
বর্তমান সময়ে মানুষ ভাজা পড়া খেতে বেশি পছন্দ করে। যার ফলে মানুষের রুচি দিন দিন কমে যায়। বিশেষ করে বাচ্চারা কোনভাবে নিজের ইচ্ছায় খেতে চায় না। এই সমস্যাগুলো গতানুগভাবে সবার মাঝে দেখা যায়। রুচিবর্ধক সিরাপ ও ওষুধের মাধ্যমে শরীরের রুচির পরিবর্তনের আমল হতে পারে। মানুষের মেজাজ খিটখিটে হলে বুঝতে পারবেন রুচির সমস্যা বা দুর্বলতা দেখা দিয়েছে। এই সময় সচেতন মানুষের রুচি বর্ধক ঔষধ সেবন করতে হবে। আমরা কিছু তালিকা প্রকাশ করব যেখানে রুচির ওষুধের নাম দেওয়া থাকবে।
