এখানে হাত কাটা পিক, হাত কাটা ব্যান্ডেজ, ছবি, এসএমএস ও স্ট্যাটাস ইত্যাদি গুলো ডাউনলোড করতে পারবে। অনেক সময় আবেগের পৌছতে এই কাজগুলো কিশোর- কিশোরীরা করে থাকে। এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে হাত কাটার অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবে।
অনেকে আছেন যারা হাত কেটে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ প্রকাশ করে । আমরা মনে করি হাত কাটায় একটি মানুষের ভালোবাসা প্রকাশ পায় না, বরংচ এটি শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। একটি শরীরের কোন ক্ষতি হলে মারাত্মক ধরনের বিপদ হতে পারে। তাই আমরা নিজেরাও নিজেদের হাত কাটবো না এবং অন্যজন কে উৎসাহিত করব না।
হাত কাটার এসএমএস
বর্তমান সময়ে ছেলেমেয়েদের হাত কাটার প্রবণতাটা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। কারণ তারা আবেগের বশে নিজের খেয়ালখুশিমতো হাত কাটছে। প্রেমিক এবং প্রেমিকারা আবেগাপ্লুত হয়ে একে অপরের কাছে হাত কাটার পিক সেন্ড করে। তারা ভালোবাসার সঠিক মূল্যায়ন করতে জানে না এবং পারে না।
তাই তো পাগলামো অতিরিক্ত মাত্রায় করে থাকি। যেসকল কিশোর-কিশোরীরা হাত কাটার এসএমএস সংগ্রহ করতে চায়। তারা খুব সহজেই এখান থেকে হাত কাটার এসএমএসগুলো ডাউনলোড করতে পারবে।
হাত কাটা ব্যান্ডেজ এর ছবি
আমরা সাধারণত বাঙালি মানুষ খুব অনুকরণ প্রিয়। তাইতো অনেক সময় সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখি এক বন্ধু তার প্রেমিকার জন্য নিজের হাত কেটে ফেলছে। যেটা দেখে অনেকে উৎসাহিত হই ও নিজের প্রেমিকার নাম হাত কেটে লিখে ফেসবুকে শেয়ার করি।
সবাইকে জানিয়ে দিতে চাই তার প্রেমিকাকে সে কতটা ভালোবাসো। যে সকল মূর্খ মানুষরা ভালোবাসার অর্থ বুঝে না। তারা সাধারণত এই কাজের সাথে জড়িত থাকে।
হাত কাটার স্ট্যাটাস
অনেক সময় প্রেমিক-প্রেমিকারা অনেক ডিপ্রেশন এবং অভিমানে থাকে। তখন তারা সিদ্ধান্ত নেয় নিজের হাত কেটে তার গার্লফ্রেন্ড ও বয়ফ্রেন্ডকে ছবি প্রেরণ করে। সাধারণত কিশোর এবং কিশোরীরা প্রেম করে ছ্যাকা খেলে এই ধরনের কাজ করে থাকে।
প্রেম করে ছ্যাকা খেলে তারা হাত কাটা স্ট্যাটাস নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তাইতো কিশোর কিশোরীরা প্রেমে ব্যর্থ হলে নিজের প্রেমিক- প্রেমিকার নাম হাত কেটে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ করে।